মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, উপজেলার উরকিরচর ইউপির ৭৫ বছর বয়সী সাধন বড়ুয়া শনিবার বিকেলে শিশুটিকে ফুঁসলিয়ে ও লোভ দেখিয়ে তার বাড়িরে পাশের পুকুর পাড়ের জঙ্গলে নিয়ে ধর্ষণ করেন। পরে ভুক্তভোগী শিশুটিকে ৫০০ টাকার একটি নোট দেন। শিশুটির ফুফু তার হাতে ওই টাকা দেখে জিজ্ঞেস করলে শিশুটি ঘটনা খুলে বলে।
এই বিষয়ে মামলার বাদী ভুক্তভোগীর বাবা বলেন, যিনি ধর্ষক তিনি আমার আত্মীয়। এ কারণে আমরা বিষয়টি সমঝোতা করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু তারা এটাকে অপরাধ মনে করছে না। আর এ কারণে মামলা করতে দেরি হয়েছে।
রাউজান থানার ওসি আবদুল্লাহ আল হারুন মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় এজাহার দিলেও মামলা রেকর্ড হয়নি। সোমবার সন্ধ্যায় ধর্ষণ মামলা হয়েছে। আমরা বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নিচ্ছি।
তিনি আরো বলেন, মামলার বাদী আমাদের জানিয়েছে র্যাব-৭ আসামিকে ধরে নিয়ে গেছে। তবে অফিসিয়ালি কোনো তথ্য আমরা পাইনি।
এই বিষয়ে চট্টগ্রাম র্যাব-৭ এর এসআই শাকিল বলেন, ধর্ষককে আটকের চেষ্টা চলছে। এখনো পর্যন্ত আটক করা সম্ভব হয়নি।